এই “আঙ্গুরের গুড়টি” বিভিন্ন রোগের প্রতিষেধক সহ নানা কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন, সকালের নাস্তায় রুটির সাথে খাওয়া যায়। তাহিনি এবং ডোনাট তৈরিতে, মাংস মেরিনেট করতে, কাবাব করা মাংসের গ্লেজ বৃদ্ধিতে, স্পেশাল সালাদ তৈরিতে। বিরিয়ানির স্বাদ বৃদ্ধিতে, শরবত/পানীয় তৈরিতে, ত্বকের যত্নসহ আরো অনেক কাজে ব্যবহৃত হয়।
আমরা সকল শ্রেণীর/পেশার ভোক্তাদের সুবিধার কথা মাথায় রেখে ৪০০ গ্রাম ও ৮০০ গ্রাম ওজনের “আঙ্গুরের গুড়ের” জার তৈরি করে থাকি।
অনেক বেশিই উপকার হবে। কারণ, তুরস্কের একটি গবেষণা অনুযায়ী “আঙ্গুরের গুড়ের” পুষ্টিগুন মধুর চেয়েও বেশি থাকে।
না, এতে কোনো প্রকার চিনি যোগ করা হয়নি। এটি ১০০% আঙ্গুর ব্যবহার করে তৈরি একটি গুড়। তবে আঙ্গুর ফল মিষ্টি হওয়ার কারণে সিদ্ধ হওয়ার পর এর ঘনত্ব কমে আসলে একটি নিদিষ্ট মাত্রায় ন্যাচারালি চিনির সৃষ্টি হয়। যেটি শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর নয়।
জারটির মুখ খোলার পর শীতল ও শুষ্ক স্থানে রাখুন। তবে দীর্ঘদিন রেখে খাওয়ার জন্য অবশ্যই ফ্রিজে রেখে সংরক্ষণ করুন।
“আঙ্গুরের গুড়টি” নিজস্ব তত্ত্বাবধানে সম্পূর্ণ হোমমেড ও স্বাস্থ্যকর উপায়ে নিজেরাই তৈরি ও সাপ্লাই করে থাকি।
আমার “আঙ্গুরের গুড়ের” মূল্য বিভিন্ন ধরণের ওজন ও প্যাকেজিং এর উপর ভিত্তি করে হয়ে থাকে। ৪০০ গ্রামের জার ১৭৫০ টাকা, ৮০০ গ্রামের জার ৩৪০০ টাকা। তবে বাজার দরের উপর দাম কিছুটা উঠানামা করতে পারে।
ফেসবুক পেইজ, ওয়েবসাইটে মেসেজের মাধ্যমে যোগাযোগ করে অথবা আমাদের দেওয়া নাম্বারে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে কিনতে পারেন। অথবা, স্ব-শরীরে উপস্থিত হয়েও “আঙ্গুরের গুড়টি” কিনতে পারেন।
আমরা বেশিরভাগ সময় সরাসরি বাগান থেকে আঙ্গুরটি সংগ্রহ করার চেষ্টা করে থাকি। সংগ্রহের পর বিশেষ ভাবে বাছাই করে ন্যূনতম ২০ থেকে ২৫ মিনিট পানি দ্বারা ধোয়ার পর সেগুলিকে মেশিন দ্বারা গ্র্যান্ড করি। এবং ছাকন পদ্ধতির মাধ্যমে ছেকে তুরস্কের বিশেষ রন্ধন প্রক্রিয়া অনুসরণ করে দীর্ঘক্ষণ জালানোর পর “আঙ্গুরের গুড়টি” তৈরি করে থাকি।
“আঙ্গুরের গুড়টি” তৈরি করতে আমরা কোন প্রকার কেমিক্যাল ব্যবহার করি না। এটি শতভাগ অর্গানিক ও হোমমেড উপায়ে এবং তুরস্কের বিশেষ রন্ধন প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই তৈরি করা হয়।
নরমালি তিন মাস পর্যন্ত রেখে খাওয়া যেতে পারে। তবে ফ্রিজে রেখে খেলে এক বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যাবে।
এটি খুবই সুস্বাদু। খেতে মিষ্টি লাগে। তবে সকালের নাস্তায় বা স্নাক্সে জ্যাম পাউরুটি হিসেবে খেতে অসাধারণ লাগে। এমনকি শুধু গুড়টিও আপনি নির্দিষ্ট পরিমাণে খেতে পারবেন।
দৈনিক এক চামচ “আঙ্গুরের গুড়” হতে নিম্নবর্ণিত পুষ্টি গুনাগুন পেতে পারেন: ক্যালরি ২৯, কার্বোহাইড্রেট ৭.১১ মিলি, আয়রন ০.০৫ মিলি, প্রোটিন ০.১৩ গ্রাম, ফাইবার -০.০৩ গ্রাম, ভিটামিন এ ২.২৮ মিলিগ্রাম,ভিটামিনসি১.২মিলিগ্রাম,সোডিয়াম-১.০৮মিলিগ্রাম,ক্যালসিয়াম ১.০মিলিগ্রাম, জিরো ফ্যাট, পটাশিয়াম ও অন্যান্য।
আঙ্গুর ফল ১-২ টা রোগের সমাধান দেয়। কিন্তু আঙ্গুরের তৈরি গুড় হাজারটা রোগের মহাঔষধ হিসেবে কাজ করে।
যশোরের মধ্যে হলে ১ দিনের মধ্যে এবং যশোরের বাহিরে হলে ২ থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।
বিভিন্ন নিয়ম ফলো করে যদি আপনি এই “আঙ্গুরের গুড়টি” দৈনিক খেতে পারেন তাহলে অনেক প্রকার রোগ হতে মুক্তি পেতে পারেন। যেমন,
১) শিশুদের হাড়ের ও দাঁতের গঠনকে শক্তিশালী করে।
২) গর্ভাবস্থায় মায়েদের বুকের দুধ উৎপাদনে অধিক সহয়তা করে।
৩) রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করে। শরীরে রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
৪) মেয়েদের পিরিয়ডকালীন ব্যথাকে উপশম করে।
৫) স্বাস্থ্যকর কোষের বৃদ্ধি ঘটায়।
৬) শরীরের ইমিউনিটি সিস্টেমকে অধিক শক্তিশালীন করে।
৭) শিশুদের মানসিক ও শারীরিক বৃদ্ধিতে দারুণ কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
৮) অধিক পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকার কারণে পুরুষের বীর্যের ঘনত্ব সৃষ্টি করে।
৯) ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমায়।
১০) অকাল বার্ধক্য হওয়া বা বুড়িয়ে যাওয়া থেকে প্রতিরোধ করে।
১১) কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
১২) ক্ষুধামন্দা দূর করে।
১৩) ত্বককে সুন্দর ও মসৃণ রাখতে সহায়তা করে।
১৪) উদ্বেগজনিত ব্যাধি ও বিষন্নতা দূর করে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
১৫) উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
১৬) শারিরীক দূর্বলতা কমায়।
১৭) ওজন কমায়। ইত্যাদি…
এই গুড়টি সকল বয়সী নারী- পুরুষরাই খেতে পারবে। তবে সদ্যজাত শিশুদের/নবজাতকের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
তুরস্কের ইস্তাম্বুলের মেডিসিন স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রের তথ্যানুসারে “আঙ্গুরের গুড়ে” কোন প্রকার সাইড ইফেক্ট বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করলে বদহজম বা হালকা ডায়রিয়া দেখা দিতে পারে।
এটি খাওয়ার তেমন কোন বাধা ধরা নিয়ম নাই। আপনি যখন খুশি তখন খেতে পারেন। যে কোন নাস্তা বা স্নাক্সের সাথে খেতে পারেন। প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস পানির মধ্যে ২চামচ গুড় মিশিয়ে খালি পেটে খেলে অধিক পরিমাণে উপকার পাওয়া যায়। তাছাড়া যেকোনো সময় শরবত তৈরি করেও খেতে পারেন।
খেতে পারেন তবে এটা সম্পূর্ণ আপনার ইচ্ছার উপর নির্ভর করছে। তবে চিনি না মেশানোই ভালো। সাদা চিনি শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।
অর্ডার কনফার্ম করতে নিচের ফর্মটি পূরণ করুন।
Product | Subtotal |
---|---|
Grape Molasses-400gm × 1 | 1,750.00৳ |
Subtotal | 1,750.00৳ |
Shipping
|
|
Total | 1,850.00৳ |
© 2024 OHID FooD CarE BD. All rights reserved.